সাইবার হ্যারেসমেন্ট সম্পর্কে সাধারণ ধারণা 🙂


সাইবার যুগে প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এবং ইন্টারনেটের ব্যবহারে একসাথে নতুন ধরনের ঝুঁকির সৃষ্টি হয়েছে। সাইবার হ্যারেসমেন্ট হলো এমন একটি অবাধ মাধ্যম যার মাধ্যমে অন্য ব্যক্তির বিরুদ্ধে মারামারি, আত্মঘাতী প্রশিক্ষণ, অবাঞ্ছিত প্রেম বা অবহেলিত পোর্নোগ্রাফি প্রেরণের মাধ্যমে অবহেলা এবং আঘাত সৃষ্টি করা হয়। সাইবার হ্যারেসমেন্টের বিষয়টি বেশ কয়েকটি বিভাগে বিভক্ত করা যায়, যেমন: মানবাধিকার লঙ্ঘন, কারবারি হ্যারেসমেন্ট, শিশু নিয়ন্ত্রণ এবং অন্যান্য।


সাইবার হ্যারেসমেন্ট সম্পর্কে আলোচনা করা গ্রহণযোগ্য সীমানার মধ্যে রয়েছে কারণ এটি অনেকটাই বেহায়া এবং সুস্থ সমাজের প্রতি বিপদজনক প্রভাব ফেলতে পারে। সাইবার হ্যারেসমেন্টের শিকার হওয়ার পরিনাম ভুগছে অত্যাধুনিক সমাজের অধিকাংশ লোকের। এটি যেন একটি উত্তাপ বা ভারমুক্তির আন্ধার নিয়ে অনেকে আত্মঘাতী পথে পড়ে যাচ্ছেন।


সাইবার হ্যারেসমেন্ট নিয়ে চিন্তা করলে মানুষের মানবিক অধিকার ও সম্মানের দিকে আমরা পরিচিত হতে পারি। এটি সামাজিক ন্যায়ের বিপরীতে যেতে পারে এবং এটির প্রভাব অনেক সময় অদৃশ্য হতে পারে।


সাইবার হ্যারেসমেন্টের মূল প্রভাবটি সামাজিক আবস্থার অবনতি এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অভাব করা যেতে পারে। এটি মানবজাতির মধ্যে আপেক্ষিকতা এবং মানবাধিকারের ক্ষেত্রে বিপদ সৃষ্টি করে। সাইবার হ্যারেসমেন্ট মূলত মনোযোগ ও ভাবনা বিপরীত করে এবং এটি মানবজাতির ভালবাসা ও সম্মানের সাথে প্রতিপক্ষপ্রবৃত্তির ক্ষেত্রে হতাশা সৃষ্টি করে। 

Cyber World

Our honorable DC Sir,  Adviser-Startup Cyber & Shahi Al Sadat, Founder & chief executive officer -Startup Cyber is in one frame.